প্রফেসর আলী আশরাফের স্মরণে সার্দান ইউনিভার্সিটিতে তিন দিনের কর্মসূচি

প্রফসের আলী আশরাফরে স্মরণে সার্দান ইউনিভার্সিটি তিন দিনের র্কমসূচি পালন করছে। সার্দান ইউনিভার্সিটির উপ-উপার্চায ও সভিলি ইঞ্জিনিয়ারিং (প্রকৌশল) বভিাগরে প্রধান বশিষ্টি নগর পরকিল্পনাবদি প্রফসের ইঞ্জিনিয়ার এম আলী আশরাফের মৃত্যুতে তিন দিনের শোকসহ নানা র্কমসূচি পালন করছেে সার্দান ইউনিভার্সিটি র্কতৃপক্ষ।

এ গুণী শিক্ষকের স্মরণে তাঁর র্কম ও জীবন নিয়ে বিশেষ আলোচনা সভা, খতমে কোরআন, দোয়া মাহফলি ও একদনিরে জন্য সকল অনলাইন শিক্ষা র্কাযক্রম বন্ধসহ বভিন্নি র্কমসূচি আয়োজন করে সার্দান ইউনিভার্সিটি।

আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টায় উপার্চায প্রফসের ড. মো. নুরুল মোস্তফার সভাপতত্বিে আয়োজতি ভিডিও কনফারন্সের মাধ্যমে বিশষ স্মরণসভায় অনলাইনে যুক্ত ছিলেন উদ্যোক্তা ও প্রতষ্ঠিাতা প্রফসের সরওয়ার জাহান, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, উপদষ্টো, বিভিন্ন বশ্বিবদ্যিালয়রে শিক্ষক, মরহুমের পরিবারের সদস্যবৃন্দ, বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক ও র্কমর্কতাবৃন্দ।

গতকাল সোমবার (৮মার্চ) সকালে ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাস বায়েজিদ, আরেফিন নগরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সম্মলেন কক্ষে খতমে কোরানরে পর মরহুমের আত্মার মাগফরিাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন ইসলামিক শিক্ষা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাঈদ মুহাম্মদ জালাল উদ্দিন।

স্মরণসভার আলোচনায় বক্তারা বলনে, আলী আশরাফের মৃত্যুতে শুধু সার্দান নয় পুরো দেশের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। দেশ ও জাতির র্স্বাথে এমন গুণী ব্যক্তত্বিরে খুব প্রয়োজন। সার্দান ইউনিভার্সিটির পথচলায় তাঁর অবদান অবস্মিরণীয়। যোগাযোগরে ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন আন্তরিক ও উদ্যোগী একজন মানুষ যা অন্যদের জন্য অনুকরণীয়। আন্তরকিভাবে মিশে সবার সাথে কাজ করতে পছন্দ করতেন। সময়রে প্রতি অত্যন্ত যত্নশীল এবং অসম্ভব কাজ পাগল এ শক্ষিক ভালোবাসতেন শ্রেণিক্ষ ও শিক্ষার্থীদের,পড়ানোর ব্যাপারে ছিলেন আন্তরিক ও ধর্যৈশীল। শিক্ষার্থীদের কাছে ছিলেন অভভিাবক, প্রশিক্ষক, পথ প্রর্দশক, জ্ঞান প্রদীপ ও অনুপ্ররেণার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

বক্তারা আরও বলনে, চট্টগ্রামরে অনকে উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে আলী আশরাফের অবদান অবস্মিরণীয়। তিনি মুখে যা বলতনে তা কর্মে দেখিয়ে দিতেন।। তিনি সার্দান ইউনিভার্সিটির সভিলি ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগকে নিয়ে গেছেন এক অনন্য উচ্চতায়। খুব অল্প সময়ে সফলভাবে দুটি আর্ন্তজাতিক সম্মেলনের আয়োজন, বিভাগের আইইবি’র অ্যাক্রডেটিশেন অর্জন সবি তাঁর একক কৃতত্বি গুণে সম্ভব হয়ছে। তাঁর প্রচুর গবষেণামূলক প্রকাশনা দেশে-বিদশে সমাদৃত। বিভিন্ন সামাজিক ও সংস্কৃতিক কাজে তিনি ওতোপ্রোতভাবে জড়িত। প্রতিষ্ঠানকে হৃদয়ে ধারণ করে সব সময় চষ্টো করে গেছেন ভালো কিছু করে বিশ্বব্যাপী সুনাম ছড়িয়ে দিতে। হাজারো কৃতী শিক্ষার্থীর  হৃদয়ে শ্রদ্ধার সাথে লালিত হবেন প্রফসের আলী আশরাফের শিখানো আর্দশ।