বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) এর চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল বলেন, দাম কতো হচ্ছে তা এখনই বলছি না। তবে এটুকু বলতে পারি, সবাই খুশিই হবে। সবার কথা চিন্তা করেই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কাসহ এশীয় অঞ্চলের দেশসমূহ সৌদি নির্ধারিত প্রতিমাসের দাম স্ব স্ব দেশের এলপিজির দাম নির্ধারণের সূচক বিবেচনা করা হয়। আমদানি পর্যায়ের মূল্যকে ভিত্তি মূল্য ধরে পরিবহন ও অন্যান্য কমিশন যুক্ত করে বাজার মূল্য চূড়ান্ত করা হয়। বাংলাদেশেও এমন পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে। একটি হচ্ছে এনার্জির দাম আমদানিকৃত এলপিজির মূল্য। আরেকটি থাকবে পরিবহন খরচ, কোম্পানির ও পরিবেশকের মুনাফা এবং অন্যান্য।
জ্বালানি বিশেষজ্ঞরাও অনেকে এই মতের সঙ্গে একমত। তারা মনে করছেন, প্রত্যেক মাসে গণশুনানির দর নির্ধারণ করা সময়সাপেক্ষ ও জটিল। সে কারণে স্বয়ংক্রিয়ভাবে হলেই ভালো। এতে কারো বেশি লাভ কিংবা কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সুযোগ কম থাকবে।