দেশবাসীকে আলাদা আলাদা বাণীতে বাংলা নববর্ষের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পহেলা বৈশাখে গ্রাম বাংলার দোকানে দোকানে হালখাতার আয়োজন হয়। বর্ণালি সাজে সেজে উঠে গ্রাম বাংলার দোকান। এখন সেই হালখাতার চিরায়ত চিত্র আর দেখা যায় না। হারিয়ে গেছে পুরোনো দিনের আমেজ। বৈশাখ এলে গ্রামে ও শহরে বসতো নানান মেলার আসর। বৈশাখী মেলার আয়োজনে থাকতো পুতুল নাচ, হাতি-ঘোড়ার সার্কাস, বায়স্কোপ। আবার খোলা মাঠে কিংবা বটতলায় দেখা যায় লাঠিখেলা, পালাগান, কীর্তনের আসর। কখনো নৌকা-বাইচ বা মাঠে কুস্তিখেলার জমজমাট আসর।
অতীতকে ভুলে নতুন দিনের স্বপ্নকে সাজিয়ে পথচলা শুরু হবে নতুন আলোয়। আগামীর সমৃদ্ধির যাত্রায় কল্যাণের সারথি হবে এই নববর্ষ। পহেলা বৈশাখে হোক মুক্তির পথচলা। বাঙালিরা মুক্তি পাবে করোনার ভয়াল থাবা থেকে। সেই প্রত্যাশা নিয়েই বাঙালি মননে শুরু হলো নতুন দিনের যাত্রা।