টীকা গ্রহণকালে তিনি বলেন, বর্তমান করোনার উর্ধ্বমুখী সংক্রমণের কারণে বিশ্বব্যাপী মৃত্যু বেড়েই চলছে। যে কারণে টীকা গ্রহণের পাশাপাশি মাস্ক পরিধানের বিকল্প নেই। ইতোমধ্যে রাশিয়ার স্পুটনিক ও চীনের সাথে যৌথভাবে টীকা উৎপাদনে যাচ্ছে সরকার। মাস দুয়েকের মধ্যে টীকার উৎপাদন শুরু হলে দেশে টীকার সংকট থাকবেনা।
তিনি নগরবাসীকে স্বাস্থ্যবিধি মানার পাশাপাশি করোনার কোন উপসর্গ দেখা দিলে টেষ্টের পাশাপাশি নগরীর লালদিঘীপাড়স্থ লাইব্রেরী ও দুযোর্গ ব্যবস্থাপনা ভবনে আইসোলেশন সেন্টারে ভর্তি হয়ে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা নেয়ার আহ্বান জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, চসিক প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা: সেলিম আকতার চৌধুরী, স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা: মোহাম্মদ আলী ও অন্যান্য চিকিৎসকবৃন্দ।