মেয়র আরো বলেন, সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব জায়গায় আয়বর্দ্ধক প্রকল্প বাস্তবায়নে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকে স্বাগত জানাই এবং যে-কোন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা ও শর্ত অনুযায়ী জায়গা বন্দোবস্তী দেয়া হবে।
আজ সোমবার (৩ মে) সকালে টাইগারপাসে চসিকের অস্থায়ী কার্যালয়ে হালিশহর ডাম্পিং ষ্টেশনে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন প্লান্ট স্থাপনে আগ্রহী চায়নিজ ইনভেষ্টর এসোসিয়েশনের প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদলের সাথে সাক্ষাতকালে এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, সাবেক মেয়র এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরী বর্জ্য ও থেকে বিদ্যুৎ ও নিত্য ব্যবহার্য পণ্য উৎপাদনের জন্য প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহন করেছিলেন। সেই পথ ধরেই তাঁর অসম্পূর্ন উদ্যোগ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে চাই।
তিনি প্রতিনিধিদলের উদ্যেশ্যে বলেন, আমরা জায়গা দেবো। সরকার থেকে প্রস্তাবিত প্রকল্পের অনুমোদন ও যাবতীয় ব্যয় নির্বাহ আপনাদেরকে করতে হবে। প্রত্যুত্তরে প্রতিনিধি দলের পক্ষ থেকে জানানো হয় আমরা এ ধরণের প্রকল্প ঢাকাসহ অন্যান্য ৩৪টি দেশে বাস্তবায়ন করেছি। আমাদের শুধু জায়গা দিলে আমরা বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন প্লান্ট স্থাপন বাস্তবায়ন করবো।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কাউন্সিলর আবুল হাসনাত মো. বেলাল, হাজী নুরুল হক, মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) সুদীপ বসাক, নির্বাহী প্রকৌশলী মীর্জা ফজলুল কাদের, চাইনিজ ইনভেষ্টর এসোসিয়েশনের সভাপতি লিও ঝাং, ফিটস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহাদাত হোসেন ও সুনজি তিনইং।