করোনাকাল ১৪ মাস অতিবাহিত হলেও না খেয়ে কারো মৃত্যু ঘটে নাই। সরকারের পক্ষ থেকে প্রত্যেক সেক্টরে খেটে খাওয়া ও কর্মহীন মানুষদের জন্য আর্থিক প্রনোদনা ও ত্রাণের মাধ্যমে সহযোগিতা করা হয়েছে বলেই পরিস্থিতি আজ পর্যন্ত এই অবস্থা আছে। তিনি করোনাকালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও সরকারি নির্দেশনা মেনে চলে নিজের এবং অন্যের স্বাস্থ্য সুরক্ষার আহ্বান জানান।
গত শুক্রবার ( ৭ মে) ১১নং দক্ষিণ কাট্টলী ওয়ার্ডে কর্মহীন মানুষদের মাঝে ইফতার সামগ্রী তুলে দিতে গিয়ে এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, জীবন-জীবিকার চাকা সচল রাখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রাণান্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এই প্রচেষ্টার সাথে আওয়ামী লীগ এবং আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা যুক্ত হয়ে করোনা যুদ্ধে জয়ী হতে হবে।
এ সময় ওয়ার্ড কাউন্সিলর অধ্যাপক মো. ইসমাইলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন প্যানেল মেয়র মো. গিয়াসউদ্দীন, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আসলাম হোসেন সওদাগর, সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর হুরে আরা বেগম, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ্ব মো. সেলিম, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা মো. হানিফ উল ইসলাম, নবাব আলি মিয়া, গোলাম সামদানী জনি, আখতারুজ্জামান চৌধুরী, মো. ইমন, মো. হানিফ প্রমুখ।