নিজস্ব প্রতিবেদক :
সরকারি-বেসরকারি অফিস খোলা রেখে শুরু হয়েছে তিনদিনের সীমিত বিধিনিষেধ (লকডাউন)।চট্টগ্রামে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন অফিসগামী মানুষ। পায়ে হেঁটে চলছেন অনেকেই। মোড়ে মোড়ে তাদের ভিড় দেখা গেছে। কিন্তু কোথাও বাসের দেখা নেই। রাস্তায় রিকশার সংখ্যা কম থাকায় চালকরা ভাড়াও বেশি হাঁকাচ্ছেন। সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী গণপরিবহনের উপস্থিতি দেখা না গেলেও সড়কগুলো ছিল প্রাইভেট কার ও রিকশার দখলে।
লকডাউনের সময় সরকারি-বেসরকারি অফিসগুলোকে তাদের কর্মী আনা-নেওয়ার ব্যবস্থা করতে বলা হলেও বহু প্রতিষ্ঠানই তা বাস্তবায়ন করেনি। ফলে অফিসগামীদের মাঝে ভোগান্তির সেই পুরোনো চিত্রই ফুটে উঠছে।
সারাদেশে গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পণ্যবাহী যান চলাচল করছে । সকালে বাসা থেকে বেরিয়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে অনেকে বাধ্য হয়ে এসব যানবাহনেও উঠেছেন।