এ অবস্থায় দেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিনে জাহাজ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে টেকনাফ উপজেলা প্রশাসন। এ অবস্থায় ভ্রমণে যাওয়া তিন শতাধিক পর্যটক সেন্টমার্টিন দ্বীপে আটকা পড়েছেন।
আজ শনিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পারভেজ চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, আজকে যেসব জাহাজ সেন্টমার্টিন গেছে, সেগুলো ফিরে আসছে। মূলত আগামী রোববার (৫ ডিসেম্বর) থেকে আর কোনো জাহাজ সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে না। সেটা টেকনাফ বা কক্সবাজার থেকে হোক। আবহাওয়া পরিস্থিতি যতদিন ভালো হচ্ছে না ততদিন এ নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে।
কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন বলেন, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রে ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই মুহূর্তে ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের কাছে সাগর উত্তাল আছে। সমুদ্রবন্দরগুলোকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।