আজ সোমবার (১০ জানুয়ারি) জার্মানির গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ অন শেয়ারিং অল ইনফ্লুয়েঞ্জা (জিআইএসএআইডি) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে শনিবার (৮ জানুয়ারি) দেশে একজনের দেশে ওমিক্রন শনাক্তের খবর জানায় জিআইএসএআইডি।
তার আগে বৃহস্পতিবার (৬ জানুয়ারি) দেশে ১০ জনের ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট শনাক্তের খবর পাওয়া যায়। ৩১ ডিসেম্বর তিন জনের দেহে ওমিক্রন শনাক্ত হওয়ার খবর জানায় জিআইএসএআইডি। ২৮ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় একজন এবং রাতে তিনজনের দেহে ওমিক্রন শনাক্ত হয়।
আগের দিন ২৭ ডিসেম্বর রাতে আরও একজনের করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হওয়ার তথ্য
ইনস্টিটিউট ফর ডেভেলপিং সায়েন্স অ্যান্ড হেলথ ইনিশিয়েটিভস, আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণাকেন্দ্র বাংলাদেশ (আইসিডিডিআরবি) এবং রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) এ জিনোম সিকোয়েন্সের জমা দিয়েছে
দেশে সর্বপ্রথম গত ১১ ডিসেম্বর প্রথম দুজনের শরীরে ওমিক্রন শনাক্ত হয়। তারা জিম্বাবুয়েফেরত বাংলাদেশি দুই নারী ক্রিকেটার। তারাসহ পরবর্তীতে যারা ওমিক্রনে আক্রান্ত হয়েছিলেন সবাই সুস্থ আছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। এমনকি তাদের অনেকে আবার সুস্থ হয়ে বাড়ি চলে গেছেন বলেও জানানো হয়েছে।