প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সিভিল সার্জন বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ কুষ্ঠ মুক্ত হবে। এই লক্ষ্যে কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সব ধরণের সেবাপ্রাপ্তি সহজতর করার আশ্বাস ব্যক্ত করেন। মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্য বিভাগের সকল কর্মীগণ যদি কুষ্ঠ ও প্রতিবন্ধিতা সম্পর্কে জানে এবং প্রাথমিকভাবে চিহিৃত করতে পারে তাহলে এই রোগ অনেকাংশে দুরীভূত হবে। তিনি এই রোগ সম্পর্কে ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার প্রচার-প্রচারণা চালানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা পিনোন’র প্রজেক্ট এন্ড মেডিকেল ডিরেক্টর ডাঃ সিস্টার রবের্তো, টিবি হাসপাতালের সাবেক পরিচালক ডাঃ আনোয়ারুল আজাদ, সিএসএস প্রোজেক্ট অফিসার মোঃ খালেকুজ্জামানসহ জিও-এনজিওর প্রতিনিধিরা সভায় বক্তৃতা করেন।