এ ছাড়াও এই সময়ের মধ্যে জুম্মন হাইকোর্টে প্র্যাকটিস করতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন আপিল বিভাগ। আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে সারসংক্ষেপ জমা দিতে বলা হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানি ৪ ডিসেম্বর।
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ আজ রোববার এ রায় দেন। গত ৭ আগস্ট রায়ের জন্যে আজকের দিন ধার্য করা হয়।
২০১৯ সালের ১৮ ডিসেম্বর ব্যারিস্টার জুম্মন সিদ্দিকীকে সরাসরি হাইকোর্টের আইনজীবী হিসেবে জারি করা গেজেটের কার্যক্রম স্থগিত করেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে সরাসরি হাইকোর্টের আইনজীবী হিসেবে গেজেট প্রকাশ কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত।
এই বেঞ্চের সিনিয়র বিচারপতি তারিক উল হাকিম আপিল বিভাগে পদোন্নতি পাওয়ায় রুলটি বিচারপতি গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুরের বেঞ্চে শুনানি হয়।
২০২০ সালের ৮ নভেম্বর ব্যারিস্টার জুম্মন সিদ্দিকীকে সরাসরি হাইকোর্টের আইনজীবী হিসেবে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের গেজেট প্রকাশ বৈধ বলে রায় ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে রিটকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সাইয়েদুল হক সুমন ও অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসানকে ১০০ টাকা করে জরিমানা করেন আদালত।