স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বর্তমানে জাতিসংঘের তৃতীয় চিফ অব পুলিশ সামিট (ইউএনসিওপিএস) ও অন্যান্য কর্মসূচিতে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের একটি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
শিগগিরই ই-ভিসা চালু করা হবে জানিয়ে আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘আমরা খুব শিগগির একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করতে যাচ্ছি এবং আশা করি, এমওইউ স্বাক্ষরিত হলে ছয় মাসের মধ্যে ই-ভিসা প্রদান শুরু করতে পারব।
মন্ত্রী বলেন, দেশের সব নাগরিকের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) সুবিধা নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এনআইডি বিতরণ কার্যক্রম স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
একইসঙ্গে মন্ত্রী জানান, সরকার প্রকল্পটি নিয়ে শিগগিরই পুরোদমে কাজ শুরু করবে এবং প্রবাসীরা যাতে বিদেশে বাংলাদেশ মিশন থেকে এনআইডি কার্ড পেতে পারে তার পরিকল্পনাও হাতে নেওয়া হবে।
সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন দূতাবাসের চার্জ দ্য’ অ্যাফেয়ার্স মো. মেহেদি হাসান। বৈঠকে মিনিস্টার (কনস্যুলার) মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান ও ডিফেন্স অ্যাটাচে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. সাহেদুল ইসলামও অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন।
ফার্স্ট সেক্রেটারি (পাসপোর্ট ও ভিসা) মোহাম্মদ আবদুল হাই মিল্টন পাসপোর্ট ও ভিসাসহ সার্বিক কনস্যুলার কার্যক্রম, চ্যালেঞ্জ এবং সম্ভাব্য করণীয় বিষয়ে কথা বলেন।