প্রশাসক ও চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্সের দ্বি-পাক্ষিক আলাপ আলোচনায় চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধি, চট্টগ্রামসহ দেশের পোশাক শিল্পের সম্ভাবনা ও অগ্রগতি,কর্ণফুলী ট্যানেল, চট্টগ্রামের ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্ভাবনা, ট্যুারিজমে বিনিয়োগের বিষয় উঠে আসে। আলাপকালে প্রশাসক সুজন জো এনি ওয়াগনরকে পাহাড়-পর্বত সমুদ্রের সম্মিলনে সৃষ্টি চট্টগ্রামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের লীলা ভূমি সম্পর্কে অবহিত করে পর্যটন খাতে আমেরিকান বিনিয়োগের আহ্বান জানান। তিনি বন্দর নগরী চট্টগ্রামের ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্ভাবনার দিক উল্লেখ করে বলেন, মহেষখালীতে নির্মাণাধীন গভীর সমুদ বন্দর, বে-টার্মিনাল ও কর্ণফূলী নদীর তলদেশে ট্যানেল নির্মাণের কারণে চট্টগ্রাম নগরী টু-ইন সিটিতে রূপান্তর হতে যাচ্ছে। ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিধি বৃদ্ধি ও দেশের অর্থনীতিতে গতি সঞ্চার হবে। তিনি চার্জ দ্যা আ্যাফেয়ার্সকে কৃষি নির্ভর বাংলাদেশের সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করে কৃষিকাজেও বিনিয়োগ করতে বলেন।
এসময় চসিকে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক, সচিব মোহাম্মদ আবু শাহেদ চৌধুরী, প্রধান প্রকৌশলী লে. কর্ণেল সোহেল আহাম্মেদ, প্রশাসকের একান্ত সচিব আবুল হাশেম আমেরিকান এ্যাম্বেসি ঢাকা অফিসের কমার্শিয়াল অফিসার (অর্থনীতি) মি. জেফ ড্রিকস (Mr.Jeff Driks),ফরেইন এগ্রিকালচার সাভির্সের মি. টেইলর বেবোকক ( Mr. Tyler Babcocok), রাজনৈতিক বিশ্লেসক মি.ইশতেয়াক আহমেদ (Mr. Isteak Ahmmed) উপস্থিত ছিলেন।