পরিকল্পনা কমিশনের অবকাঠামো বিভাগের সদস্য মামুন আল-রশিদ বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে অনেক শক্তিশালী হবে এশিয়ান হাইওয়ে নেটওয়ার্ক। এই সড়কের মাধ্যমে আঞ্চলিক যোগাযোগ ব্যাবস্থা, শিল্প ও বাণিজ্যে ব্যাপক পরিবর্তন আসবে একই সাথে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন বৃদ্ধি পাবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ঢাকা-সিলেটে এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে দেশের যেমন উন্নয়ন হবে সেই সাথে উন্নত হবে ঢাকা সিলেটের যগাযোগ ব্যাবস্থাও। এই সড়ক থেকে টোল আদায় করে তা সড়কের কাজেই ব্যাবহার করা হবে। সড়কের পাশে যাত্রীদের বিশ্রাম এবং ওয়াশরুমের ব্যাবস্থা করা হবে।
প্রকল্পটির মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১৬ হাজার ৯১৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। এটি বাস্তবায়নে এডিবি ঋণ দেবে ১৩ হাজার ২৪৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। বাকি তিন হাজার ৬৭৩ কোটি ৮৯ লাখ টাকা সরকারি তহবিল থেকে ব্যয় করা হবে। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর ২০২৬ সালের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর।