অভিযোগ করেন যে তার বাংলোর পাশেই অবৈধভাবে বসবাস করে আসছিলো আলমগীর ও তার পরিবার বিষয়টি সে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে জানালে উক্ত দপ্তর আজ উচ্ছেদের নির্দেশ দেন।
তিনি আরো জানান প্রায় আড়াই শতক দখলকৃত জায়গা উদ্ধার করা হয়েছে এই জায়গাতে ছোট বড় মিলিয়ে ৪টি বসতঘর ছিলো। এই উচ্ছেদের বিষয়ে বিগত ২মাস আগে থেকে নোটিশ দেয়া হয়েছিলো যেনো দখলকৃত জায়গা খালি করে দেওয়া হয়।
উচ্ছেদ কৃত জায়গায় পরিলক্ষিত হয় যে বাংলোর চার পাশে রেলওয়ের নির্মানাধীন স্থাপনার বাহিরেও গড়ে উঠেছে প্রায় ২০টি কাচা-পাঁকা বসতঘর যা হতে প্রতিমাসে বি ডব্লিউ/২/এ-বি এর এলওডি লিয়াকত ও বেদার ভাড়া উঠান। বসতঘর উচ্ছেদ হওয়ায় রিক্সা চালক আলমগীর বলেন আমরা ভূমিহীন, এই জায়গাতে কোনো রকমে দিন কাটাচ্ছি, পানি, কারেন্ট টাকা দিয়ে ব্যবহার করি, শুধুমাত্র সরকারী জায়গা ব্যবহার করছি যা এখন চলে গেছে। বাংলোর মালিক আমার কাছ থেকে প্রতিমাসে ৩হাজার টাকা করে ভাড়া চেয়েছে যা দিতে পারিনাই আমি তাই আমাকে উচ্ছেদ করাচ্ছে। আমার মা,স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে আমি এখন কোথায় যাব।
অন্যান্য উচ্ছেদকৃত পরিবারগুলো বলেন আমরা তো বেদার ভাইকে ভাড়া দিয়ে থাকছি আমাদের ঘরগুলো কেনো ভাংছে? এখন আমরা কোথায় যাব। উচ্ছেদের বিষয়ে আরো তথ্য জানতে দেশী২৪ বিভাগীয় ভূ-সম্পত্তি কর্মকর্তা মাহবুবুল করিম এর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করতে চেষ্টা করলেও ফোনে পাওয়া যায়নি।