খামেনি বলেন, এর অর্থ এই নয় যে, ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে চায়। ইসরায়েল এবং পশ্চিমা দেশগুলোও এটা জানে। কিন্তু ইরানের ওপর বলপ্রয়োগ করতে এটাকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করতে চায় তারা। আমরা যদি পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করার প্রয়োজন মনে করতাম, তাহলে ইসরায়েল বা পশ্চিমা কোনো দেশই আমাদেরকে আটকাতে পারতো না।’
এদিকে, ট্রাম্প প্রশাসনের বিদায় এবং প্রেসিডেন্ট হিসেবে জো বাইডেনের দায়িত্ব নেওয়ার পর পরমাণু চুক্তিতে আবারও ফেরার ব্যাপারে আগ্রহী ওয়াশিংটন ও তেহরান। তবে চুক্তিতে কে আগে ফিরবে, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে কূটনৈতিক মতবিরোধ চলছে।
তেহরান বলছে, ইরান পরমাণু চুক্তিতে ফিরতে চায়; তবে এর আগে দেশটির ওপর থেকে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের আরোপিত সকল নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে। প্রয়োজনে সমোঝতার জন্য সময় আরো বাড়ানো হবে বলেও জানান ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খমেনি।