ক্রমবর্ধমান এ জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তার পাশাপাশি সেখানকার সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এরইমধ্যে ভাসানচরে থানাও স্থাপন করেছে সরকার। ভাসানচরে নতুন থানা স্থাপনের পর এবার সেখানকার নিরাপত্তা নিশ্চিতে বিশেষ পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার।
এখন পর্যন্ত ১০ হাজার রোহিঙ্গা সেখানে গেলেও পর্যায়ক্রমে এ সংখ্যা দাঁড়াবে ১ লাখ। থাকবে নানা দায়িত্বের আরো অনেক মানুষ। এক্ষেত্রে, কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে চায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
নতুন থানার ওসি মাহে আলম জানান, সামগ্রিক দিক বিবেচনায় নিয়ে নিরাপত্তা ছক তৈরি হয়েছে। এখন পর্যন্ত তেমন কোন সমস্যা হয়নি বলেও জানান তিনি।
দ্বীপ জনপদ হওয়ায় বাড়তি নজর দিতে হচ্ছে ভাসানচর নিয়ে। কেননা নৌপথকে কাজে লাগিয়ে রোহিঙ্গাদের সরে যাওয়া, পাচার কিংবা দুর্বৃত্তদের শঙ্কা থেকেই যায়। এসবক্ষেত্রে অন্যান্য বাহিনীর সহযোগিতা নিয়ে বিশেষ পরিকল্পনার কথা জানান চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন। ভাসানচরের আয়তন প্রায় ২৫ বর্গমাইল।
ভাসানচরের স্থানান্ত করা বিশাল এই রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠিকে সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নানান পরিকল্পনা ও উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। অপরাধকর্ম ও দুর্বৃত্তদের ঠেকাতে বিশেষ নিরাপত্তার আওতাধীন রাখা হবে ভাসানচরকে।